বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
র্যামবো ত্রিপুরাঃ
পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় কাজু বাদাম চাষের উপর জোড় দেওয়ার লক্ষে উৎপাদন ও প্রসেসিং বিষয়ক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা কক্সবাজার চকরিয়া উপজেলায় মালুমঘাট এওবি ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে অংশগ্রহন করেছেন, বান্দরবানের থানচি ও রুমা উপজেলার ৩০ জন কৃষক/কৃষাণী (কাজু বাদাম চাষী) ও বান্দরবানের বিভিন্ন উপজেলা হতে ২৬ জন উপজেলা কৃষি উপ-সহকারী কর্মকর্তাসহ আরো বিভিন্ন কৃষি কাজের সংশ্লিষ্ট বিভাগের ৪জন কর্মকর্তা রয়েছেন। এই কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসাবে এসেছেন, আর্ন্তজাতিক কাজু বাদাম এক্সপার্ট পারশন শ্রীলংকা থেকে আগত ওয়িজেটুনগে ও গুনাওয়ারডানা দুইজন বিশেষজ্ঞ প্রশিক্ষক। এফএও ও সিরডাপ আয়োজনের গত ১৭ ডিসেম্বর হতে শুরু হয়ে আজ ১৯ ডিসেম্বর বৃহ:বার দুপুরের মধ্যেই পার্বত্য এলাকার কাজু বাদাম উৎপাদন ও প্রসেসিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা সমাপ্তি হয়েছে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সমাপনি অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত আছেন, কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক চট্টগ্রাম অঞ্চল মো: আলতাফ হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসাবে আছেন, ড. একেএম নাজমুল হক উপ-পরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ বান্দরবান, ড. নুর আহমেদ খন্দকার এসিসটেন্ট এফএওআর প্রোগ্রাম ঢাকা, ড. অনিল দাশ ন্যাশনাল কলসালটেন্ট প্রোগ্রাম এফএও ঢাকা, এমদাদুল হক প্রজেক্ট বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এফএও ঢাকা ও কৃষিবিদ ক্যশৈপ্রু মারমা কং ন্যাশনাল করসালটেন্ট কফি ও কাজু বাদাম প্রকল্প এফএও বান্দরবান প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন, আবুল কাশেম পরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ কক্সবাজার।
কাজু বাদাম বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল হিসাবে নামের তালিকায় না থাকায় কৃষকদের মনে হতাশা সৃষ্টি হয়েছে। কাজু বাদাম চাষীদের একমাত্র দাবী কাজু বাদামকে রাষ্ট্রের অর্থকরী ফসল হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়া ও পার্বত্য এলাকার কাজু বাদাম চাষীদের সরকারী ভাবে কৃষি উপকরণ সহ অন্যান্য সুবিধাগুলো সহযোগিতা পাওয়ার।
Leave a Reply