বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেলো বান্দরবানের পিছিয়ে পড়া জনসাধারণ কেএনএফ’র গুলিতে সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার নিহতের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল রাঙামাটি শহরে কদর বাড়ছে পাহাড়ী ফুল ঝাড়ু লামায় ধর্ষকের শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা লামায় কবি এমরানের “অনুভূতির সুর” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন থানচিতে মাসব্যাপী বিজিবি অভিযানে শতাধিক একর জমিতে পপিখেত ধংস অবৈধ গরু পাচার রোধে বিজিবি তৎপর তবে নিরব প্রশাসন লামা-আলীকদম সড়কে দুর্ঘটনায় নারী-শিশুসহ আহত ৯ নাইক্ষ্যংছড়ি  সীমান্তে চোরাই গরু আনতে গিয়ে মাইন  বিস্ফোরণে  যুবক আহত বাইশারীতে জেলা পরিষদের উদ্যোগে এতিম ও অসহায়দের মাঝে শীত বস্র বিতরণ
খাগড়াছড়িতে মৈত্রী সেতু-১ নির্মান কাজে পরিদর্শন করলেন ভারতীয় হাই কমিশনার

খাগড়াছড়িতে মৈত্রী সেতু-১ নির্মান কাজে পরিদর্শন করলেন ভারতীয় হাই কমিশনার

অংগ্য মারমা, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধিঃ
বহুল প্রতিক্ষিত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রামগড়ে চলমান বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ নির্মান এবং রামগড় স্থল বন্দর নির্মান কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাস। আজ রবিবার সকাল ১১টার দিকে মৈত্রী সেতু এলাকা পরিদর্শনকালে তিনি ভারতের ৭ সদস্য দলের নেতৃত্ব দেন।

নির্মান কার্যক্রম পরিদর্শনকালে ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাশ আশা প্রকাশ করে বলেছেন, মৈত্রী সেতু ও স্থলবন্দর নির্মিত হলে আন্ত: যোগাযোগ বৃদ্ধি ছাড়াও ব্যবসা বানিজ্যের সুবিধা বাড়বে এবং যাতায়াত সহজ হবে। অবশ্য তিস্তাচুক্তির বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি।

মৈত্রীসেতু পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ অংশের প্রতিনিধিত্ব করেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো: শহিদুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম সালাউদ্দিন, রামগড় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কার্বারী, জেলা পরিষদ সদস্য মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, জুয়েল চাকমা প্রমূখ।

উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ-ভারত দু‘দেশের মধ্যে ট্রানজিট সুবিধা, যাতায়াত ব্যবস্থা সহজতর করা এবং আমদানী-রপ্তানী বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ৬ জুন উভয়দেশের প্রধানমন্ত্রী মৈত্রী সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেছিলেন। এরপর ২০১৭ সালের ২৭ অক্টোবর সেতুর কাজ শুরু হয়। আগামী ২০২০ সালের ২৭ এপ্রিল সেতু নির্মান কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ৪১২ মিটার দৈর্ঘ এবং ১৪.৮০ মিটার প্রস্থের সেতু নির্মানে ভারত সরকার ৮২.৫৭ কোটি রুপি ব্যয় করছে।

এদিকে স্থলবন্দর নির্মানকে ঘিরে বন্দর টার্মিনাল, অফিস, গুদামসহ অন্যান্য অবকাঠামো নিমার্ণে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology