রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:০৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বান্দরবানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬শ পরিবারকে শক্তি ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ নাইক্ষ্যংছড়িতে পাহাড় ধ্বসে শিশুসহ একই পরিবারের আহত ৪ বাান্দরবানে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বাল্যবিবাহ নিরোধকল্পে বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন করল গ্রীনহিল দি মারমা কো অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন খাগড়াছড়ি মানিকছড়িতে মাশরুম চাষে সফল ইঞ্জিনিয়ার সানি মারমা বান্দরবান রাজার মাঠে শুরু হতে যাচ্ছে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আওয়ামীলীগের ত্রি- বার্ষিক সম্মেলন: সভাপতি মংপু ও সাঃ সম্পাদক নাছির পাহাড়ে কি নাম ধরে তারা আসছে সেটা আমাদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে না- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাঙ্গামাটি শহরে হঠাৎ দেখা মিলল ‘দাগি-বসন্ত’ পাখি বান্দরবান রাজার মাঠ সংলগ্ন পুকুর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়ির দিঘীনালা শিক্ষকদের ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়া অভিযোগ

খাগড়াছড়ির দিঘীনালা শিক্ষকদের ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়া অভিযোগ

অংগ্য মারমা, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধিঃ
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা শিক্ষা অফিসার কর্মরত শিক্ষকদের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান ও সহকারি শিক্ষকদের শোকজ করার ভয়ভীতি দেখিয়ে দশ থেকে পনেরো হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়া অভিযোগ ।
জানা যায়, দিঘীনালা উপজেলার কর্মরত শিক্ষকদের বিভিন্নভাবে শোকজ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার ‘মোঃ মিনহাজ উদ্দিন’ উপজেলার তার চক্রান্তে হয়রানি শিকার হচ্ছে দুর্গম পাহাড়ি জনপদের সরকারি স্কুলের কর্মরত শিক্ষকরা।

চাকুরী হারানোর ভয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক জানান, ‘শিক্ষা অফিসার মিনহাজ উদ্দিন বেশ কিছুদিন ধরে শোকজ করার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন শিক্ষকদের কাছ থেকে দশ থেকে পনেরো হাজার টাকা করে হাতিয়ে নিচ্ছে বলে জানান । কিছুদিন আগে ব্যক্তিগত জরুরী কাজে বাজারে যাই। বাজার থেকে ফিরে জানতে পারি বিদ্যালয় পরিদর্শনে আসেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মিনহাজ উদ্দিন । পরে তিনি তাকে শোকজ করা হয়েছে জানিয়ে অফিসে যেতে বলে। পরে এক পর্যায়ে ৫০০০ টাকায় বিষয়টি দফারফা হয়। দফারফা হওয়ার পর শোকজ বাতিল করেন শিক্ষা অফিসার।

একই অভিযোগে আরেক শিক্ষক বলেন,‘ উঁচু নিচু পাহাড়ি পথে ১ ঘন্টা সময় পায়ে হেঁটে স্কুলে যেতে হয়। মাঝে মধ্যে স্কুলে যেতে একটু দেরি হলে ধমক দিয় অফিস অথবা বাসায় দেখা করতে বলে। শোকজ করার ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি করে। আর না দিতে চাইলে শোকজ করে এবং পরে টাকা দিলে তা আবার বাতিল করে।

তবে শোকজের বিষয়টি অস্বীকার করেন শিক্ষা অফিসার মিনহাজ উদ্দিন বলেন, ২-৪ মাসের মধ্যে শোকজের কোন ঘটনা নেই। কিছু শিক্ষকেরা বিভিন্ন অজুহাতে বিদ্যালয় ফাঁকি দেওয়ার বিষয়ে সুযোগ না দেওয়ায় এ ধরণের ভিত্তিহীন অভিযোগ করার হচ্ছে ।

এ বিষয়ে, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফাতেমা মেহের ইয়াসমিন জানান,‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এই বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology