রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
রোববার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম কামরুন নাহার এ আদেশ দেন। ২০১৬ সালে সদর উপজেলার সুয়ালক এলাকার এক ব্যক্তি এবং বান্দরবান শহরের উজানীপাড়ার আরেক ব্যক্তি এ দুটি মামলা দায়ের করেন।
প্রথমজনের মামলার আসামি হলেন জেএসএস কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কেএসমং মারমা, কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক ও আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সাধুরাম ত্রিপুরা মিল্টন ও দলের কমী চাইহ্লা মারমা।
দ্বিতীয়জনের মামলার আসামিরা হলেন জেএসএস কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক জলিমং মারমা, জেলা সাধারণ সম্পাদক ক্যবামং মারমা, জেলা সদস্য শম্ভুনাথ তঞ্চঙ্গ্যা, সদর উপজেলা ভূমি বিষয়ক সম্পাদক মংপু মারমা এবং রোয়াংছড়ি উপজেলা নোয়াপতং ইউপি চেয়ারম্যান ও জেলা সদস্য অংথোয়াইচিং মারমা।
জেএসএস জেলা সভাপতি উছোমং মারমা জানান, চাঁদাবাজিসহ আরও কয়েকটি মামলায় এই আট আসামি আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। আদালত আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এই দুই মামলায় আসামিরা হাই কোর্ট থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মুক্ত ছিলেন জানিয়ে উছোমং মারমা আরও বলেন, আজ হাজিরা দিয়ে তারা স্থায়ী জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন।
আসামিদের আইনজীবী উবাথোয়াই মারমা জানান, চাঁদাবাজির দুই মামলায় পুলিশের চার্জশিট দেওয়া পর্যন্ত আসামিদের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন ছিল। আদালতে পুলিশ আজ চার্জ শিট দাখিল করেছে। স্থায়ী জামিন আবেদন করলে আদালত আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
Leave a Reply