বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বান্দরবানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬শ পরিবারকে শক্তি ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ নাইক্ষ্যংছড়িতে পাহাড় ধ্বসে শিশুসহ একই পরিবারের আহত ৪ বাান্দরবানে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বাল্যবিবাহ নিরোধকল্পে বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন করল গ্রীনহিল দি মারমা কো অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন খাগড়াছড়ি মানিকছড়িতে মাশরুম চাষে সফল ইঞ্জিনিয়ার সানি মারমা বান্দরবান রাজার মাঠে শুরু হতে যাচ্ছে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আওয়ামীলীগের ত্রি- বার্ষিক সম্মেলন: সভাপতি মংপু ও সাঃ সম্পাদক নাছির পাহাড়ে কি নাম ধরে তারা আসছে সেটা আমাদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে না- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাঙ্গামাটি শহরে হঠাৎ দেখা মিলল ‘দাগি-বসন্ত’ পাখি বান্দরবান রাজার মাঠ সংলগ্ন পুকুর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
টোকিও বৈশাখী মেলা’য় প্রবাসীদের ঢল

টোকিও বৈশাখী মেলা’য় প্রবাসীদের ঢল

জাপান প্রতিনিধি,
জাপান প্রবাসীদের প্রাণের মেলা টোকিও বৈশাখী মেলায় প্রবাসীদের ঢল নেমেছিল। প্রবাসীদের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক জাপানিসহ অন্যান্য দেশের নাগরিকরাও বাংলা নববর্ষের আয়োজনে মেতে উঠেন।

এবারের আয়োজন ছিল ১৯তম। ১৯৯৯ সালে একই স্থানে টোকিও বৈশাখী মেলা নামে জাপান প্রবাসীদের আয়োজনে মেলাটি শুরু হয়। দল-মত নির্বিশেষে সকলের সহযোগিতায় প্রতি বছর সম্পন্ন হয়। এই মেলার হাত ধরেই টোকিও শহীদ মিনার প্রতিষ্ঠার সাফল্য আসে।

প্রতি বছরের মতো এবারও টোকিওর তোশিমা সিটি ইকেবুকুরো নিশিগুর্চি পার্কে বসেছিল জাপান প্রবাসীদের মিলনমেলার হাট।

রবিবার ইকেবুকুরো এলাকাটি হয়েছিল এক টুকরো বাংলাদেশ। আকাশে বাতাসে ধ্বনিত হয়েছিল বাংলা ভাষা, মানুষ দেখেছে বাংলাদেশিদের পোশাক সংস্কৃতি, স্বাদ নিয়েছে বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতির। এদিন বর্ণিল সাজে সেজেছিল শহীদ মিনার খ্যাত ইকেবুকুরো নিশিগুর্চি পার্ক।

এ মেলায় বাংলাদেশ হতে আমন্ত্রিত হয়ে এসেছিলেন এসময়ের জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী পাওয়ার ভয়েজ-এর শামীম আহমেদ এবং চ্যানেল আই সেরা আইডল নিশ্চুপ বৃষ্টি।

এছাড়াও স্থানীয় প্রবাসী সাংস্কৃতিক দল উত্তরণ, স্বরলিপি এবং জাপানি শিল্পীরাও সংগীত পরিবেশন করেন। শিশু-কিশোরদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি ছিল বিশেষ আকর্ষণীয়।

মেলায় প্রধান অতিথি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত হিরোয়াসু ইজুমি।

এছাড়াও অন্যান্য বিশেষ অতিথি ছিলেন তোশিমা সিটি পর্যটন পরিষদের প্রতিনিধি হিরোয়ুকি ওয়াতানাবে, তোশিমা সিটি সংস্কৃতি ও বাণিজ্যবিষয়ক প্রতিনিধি বিভাগীয় প্রতিনিধি আকিরা সাইতো।

আয়োজক সংগঠন প্রধান ওসামু অতসুবো প্রমুখ।

দিনব্যাপী আয়োজিত এই মেলায় বাংলাভাষা সংস্কৃতির পাশাপাশি খাদ্য সংস্কৃতি, পোশাক সংস্কৃতি ও অন্যান্য কুটির শিল্পের পসরা নিয়ে মোট ৩০টি স্টল ছিল। তার মধ্যে ১৯টি ছিল খাবারের স্টল।

টোকিও বৈশাখী মেলায় এ বছর উপস্থাপনা প্যানেলে জুয়েল আহসান কামরুল, নারমীন হক, নিয়াজ আহমেদ জুয়েল এবং জাপানি অংশে ড. কিনুকাওয়া নোরিকো ছিলেন।

বিদায় বেলায় সবার মুখে একই বাক্য- ‘দেখা হবে আগামী মেলায়।’

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology