শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০১:৩৫ অপরাহ্ন
আবদুর রশিদ, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধিঃ
অবশেষে নাইক্ষ্যংছড়ি সাংবাদিকদের পাশে দাড়াঁলেন বান্দরবান জেলা পরিষদ ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদ।
শনিবার সন্ধায় উপজেলা চেয়ারম্যানের র্কাযালয়ে উপজেলা প্রেস ক্লাবের সকল সাংবাদিককে ঈদ উপহার ও করোনা সামগ্রী তুলে দেন এ দু’প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি যথাক্রমে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক শফিউল্লাহ ও জেলা পরিষদ সদস্য ক্যনু ওয়ান চাক।
নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবদুল হামিদ জানান,করোনা সঙ্কটে সীমান্ত উপজেলা নাইক্ষ্যংছড়ির ১৭ সাংবাদিক নানা সমস্যায় ছিলো। এ নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন লিখেন ক্লাবের কর্ণধার ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক মাঈনুদ্দিন খালেদ। এছাড়া এ উপজেলা এক-তো পাহাড়ি জনপদ,অপর দিকে মিয়ানমার সীমান্ত। আর সারা দেশের ন্যায় এ উপজেলা করোনা লকডাউনের আওতাতে স্থিতিমান থাকায় সাংবাদিকরা পড়ে যায় বেকায়দায়। এ অবস্থায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান সার্বক্ষণিক সাহস দিয়ে আসছিলো এ সাংবাদিকদেরকে। সর্বশেষ ঈদকে সামনে রেখে বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা র্মামাও দাড়ালেন এসব সাাংবাদিকদের পাশে। এতে সবাই এ দু’প্রতিষ্ঠানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান আন্তররিকভাবে।
প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি-সিনিয়র সাংবাদিক মাঈনুদ্দিন খালেদ বলেন,জীবনবাজি রেখে সাংবাদিকরা মাঠে আছেন। কাজ করছেন। অন্যরা হোম বাসা-বাড়িতে থাকলেও সাংবাদিকরা জীবন ঝুঁকিতে মাঠে আছেন। এরই মাঝে অপবাদের বোঝাও থাকে তাদের মাথার উপর। বন্ধু পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে তখন।
এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো: শফিউল্লাহ সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, সাংবাদিকরা জাতির বিবেক। তাদের লিখনিতে দেশ এতো এগিয়ে। বিশেষ করে কোভিট-১৯ করোনা ভাইরাসের ঝুঁকিতেও তারা জীবন বাজি রেখে কাজ করছেন। তাদের অবদান ভূলবার নয়। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,জেলার মন্ত্রী বীর বাহাদুর ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কৈশহ্লা’র প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি ।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রকৌশলী তফাজ্জল হোসেন,সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নূরুল আবছার,সহকারী প্রকৌশলী রেজাউল করিম,প্রভাষক আক্তার কামাল, সিনিয়র সাংবাদিক ইফসান খান ইমন,আমিনূল ইসলাম,আবুল বশর নয়ন, জাহাঙ্গির আলম কাজল,হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী,জয়নাল আবেদীন টুক্কু,আবদুর রশিদ,মাহমদুল হক বাহাদুর,মোহাম্মদ তৈয়ব উল্লাহ, মোহাম্মদ ইউনুছ ও আবুল শাহমা।
Leave a Reply