শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বান্দরবানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬শ পরিবারকে শক্তি ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ নাইক্ষ্যংছড়িতে পাহাড় ধ্বসে শিশুসহ একই পরিবারের আহত ৪ বাান্দরবানে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বাল্যবিবাহ নিরোধকল্পে বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন করল গ্রীনহিল দি মারমা কো অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন খাগড়াছড়ি মানিকছড়িতে মাশরুম চাষে সফল ইঞ্জিনিয়ার সানি মারমা বান্দরবান রাজার মাঠে শুরু হতে যাচ্ছে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আওয়ামীলীগের ত্রি- বার্ষিক সম্মেলন: সভাপতি মংপু ও সাঃ সম্পাদক নাছির পাহাড়ে কি নাম ধরে তারা আসছে সেটা আমাদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে না- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাঙ্গামাটি শহরে হঠাৎ দেখা মিলল ‘দাগি-বসন্ত’ পাখি বান্দরবান রাজার মাঠ সংলগ্ন পুকুর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
  নিরাপদে আশ্রয় নিতে নাইক্ষ্যংছড়ি প্রশাসনের মাইকিং

  নিরাপদে আশ্রয় নিতে নাইক্ষ্যংছড়ি প্রশাসনের মাইকিং

মোঃ আবদুর রশিদ নাইক্ষ্যংছড়িঃ
চলছে বর্ষার মৌসুম। থেমে নেই বৃষ্টি, যে কোনো মুহূর্তে পাহাড় ধ্বসে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। পাহাড় ধ্বসে অনাকাঙ্খিত মৃত্যু এড়াতে প্রতি বছর বর্ষার শুরুতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি নেয়া হলেও তা কোনো কাজেই আসছে না। তবুও এক শ্রেণির মানুষ চরম ঝুঁকি জেনেও ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়েই বসতি গড়ে তুলছে।

এদিকে থেমে থেমে ৫ দিন ও টানা ৪ দিনের ভারী বর্ষণের ফলে পার্বত্য বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি  উপজেলার ঘুমধুম,বাইশারী, সোনাইছড়ি,দৌছড়ী, সদর ইউনিয়নসহ ৫ ইউনিয়নে পাহাড় ধসের আশঙ্কা রয়েছে। এতে করে যে কোনো ধরণের দুর্ঘটনা এড়াতে পাহাড়ের পাদদেশে ও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরতদের সর্তক থাকা ও নিরাপদ স্থান বা আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ শফিউল্লাহ।

অপরদিকে রবিবার (০৭ জুলাই) বিকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া আফরিন কচির নির্দেশে উপজেলার বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরত সকলকে নিরাপদ স্থানে বা আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যাওয়ার জন্য মাইকিং করা হয়। ইউএনও অফিস সূত্রে জানা যায় উপজেলা সদরে ১০টি সহ ৫ ইউনিয়নে অস্থায়ী মোট ২৫ টি আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে এসব আশ্রয় কেন্দ্রে পাহাড়েরর পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস কারীদের থাকার জন্য সব ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানান প্রশাসন।

সচেতন ব্যক্তিদের দাবি, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে স্বল্প সময়ের জন্য প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও কর্তৃপক্ষ মাইকিং করে পাহাড়ে বসবাসরতদের অন্যত্র সরে যাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করেই দায়িত্ব শেষ করে। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৫ ইউনিয়নে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে ‘মৃত্যুকূপে’ বসবাসকারীদের চিহ্নিত করে অন্যত্রে সরিয়ে পুনর্বাসন করার দাবি করেন এলাকাবাসী

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology