রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:১৪ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
দিন দিন জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে পাহাড়ে আবাদযোগ্য জমি কমে যাচ্ছে। একই জায়গায় বার বার আবাদ করতে গিয়ে আশানুরুপ ফলন পাচ্ছে না এখানকার কৃষকরা। তাই অধিক ফলন পেতে হলে এন পি কে গুটি ও রাসায়নিক সার প্রয়োগের মাধ্যমে এর সুফল বয়ে আনবে বলে মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রতি বছর চাষাবাদে উদ্ববুদ্ধ করণের লক্ষে বান্দরবানে কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের উদ্যেগে শীর্ষক মাঠ দিবসটি অনুষ্ঠিত হয়।
আজ বৃহস্পতিবার(২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চিম্বুক সড়কের যামিনী পাড়ায় জুম চাষীদের নিয়ে এই মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বান্দরবান কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে উপ-পরিচালক ডা. এ কে এম নাজমুল হক । সাস্টেইনেবল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, কম্পোনেন্ট-২ আয়োজনে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর অলোক কুমার পাল সভাপতিত্ব করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মোহাম্মদ সাইফুল আলম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, কৃষি গবেষণার ফাউন্ডেশন, বান্দরবান মো. জোনায়েত, কৃষি গবেষণার ফাউন্ডেশন বৈজ্ঞানিক সহকারী কর্মকর্তা হ্লাচানু ও সুজিত চাকমা।
মাঠ দিবসে অতিথীরা আরো বলেন, পাহাড়ে যদি পরিমিত মাত্রায় এন পি কে গুটি ও রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হয় তবে একই পাহাড়ে প্রতি বছর চাষাবাদ করা সম্ভব। আর ফলন ও পাওয়া যায় অধিক। এসময় জুম চাষীদের রাসায়নিক সার প্রয়োগ ও জুম চাষাবাদের পদ্ধতি সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান করেন।
শীর্ষক মাঠ দিবসের আগে অতিথিরা জুম চাষে এন পি কে গুটি ও রাসায়নিক সার প্রয়োগকৃত কয়েকজন কৃষকের জুমের প্লট পরিদর্শন করেন।
Leave a Reply