শুক্রবার, ০৯ Jun ২০২৩, ০১:১০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বান্দরবান রাজার মাঠে শুরু হতে যাচ্ছে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আওয়ামীলীগের ত্রি- বার্ষিক সম্মেলন: সভাপতি মংপু ও সাঃ সম্পাদক নাছির পাহাড়ে কি নাম ধরে তারা আসছে সেটা আমাদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে না- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাঙ্গামাটি শহরে হঠাৎ দেখা মিলল ‘দাগি-বসন্ত’ পাখি বান্দরবান রাজার মাঠ সংলগ্ন পুকুর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন বান্দরবান কুহালং ইউনিয়নে এক জনকে অপহরণ বান্দরবান হিলবার্ড এলাকা থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই জন আটক প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেলো বান্দরবানের পিছিয়ে পড়া জনসাধারণ কেএনএফ’র গুলিতে সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার নিহতের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল
রাঙ্গামাটিতে ৩দিনব্যাপী গরু মোটাতাজা করণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

রাঙ্গামাটিতে ৩দিনব্যাপী গরু মোটাতাজা করণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি:
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের যৌথ উদ্দ্যোগে রাঙ্গামাটিতে একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্পের উপকারভোগীদের ৩দিনব্যাপী গরু মোটাতাজা করণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয়েছে।
বুধবা (৬ফেব্রæয়ারী) সকালে রাঙ্গামাটি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কক্ষে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা।
রাঙ্গামাটি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর বিপুল চাকমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে রাঙ্গামাটি জেলা প্রাণীসম্পদ বিভাগের ভেটেরিনারি সার্জন ডাঃ দেবরাজ চাকমা, একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারী সত্যপ্রিয় চাকমা, প্রশিক্ষনার্থী মিতা চাকমা বক্তব্য রাখেন।
উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা বলেন, গবাদী পশু পালনের পাশাপাশি অনাবাদি জমিতে চাষ করেও খামারীরা স্বাবলম্বি হওয়া সম্ভব। চাষবাদ করার পাশাপাশি এ জেলায় মৎস্য চাষ, হাঁস-মুরগী পালন ও ফলজ বাগান করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগ গুলোকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। তিনি বলেন, পার্বত্য এলাকায় গরু মোটাতাজা করণে ক্যামিক্যাল বা কোন ঔষুধের প্রয়োজন রয়েছে বলে আমি মনি করিনা। কারণ এ জেলায় রয়েছে প্রচুর ঘাস, লতাপাতা ও অন্যান্য সামগ্রী। এ সমস্ত খাবারের মাধ্যমে গরু মোটাতাজা করা যায়। অন্য জেলায়ও এ জেলার গরু ছাগলের চাহিদা ব্যাপক। তিনি বলেন, সমতলের তুলনায় পার্বত্য এলাকার মানুষ অর্থনৈতিক ও শিক্ষার দিক দিয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। তাই প্রশিক্ষণে প্রাপ্ত জ্ঞানকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার পাশাপাশি ছেলে মেয়েদের শিক্ষিত করারও পরামর্শ দেন চেয়ারম্যান।
৬ষ্ঠ ব্যাচের এই প্রশিক্ষণে জুরাছড়ি উপজেলার একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্পের ৪০জন উপকারভোগী অংশগ্রহণ করে।

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology