শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
রাঙ্গামাটিতে দোলযাত্রা হোলি রঙের উৎসব পালিত বান্দরবানে উদযাপিত করল জাতীয় সমাজসেবা দিবস-২০২৩ বান্দরবান দলবনিয়া এলাকায় বন্যা দূর্গতদের মাঝে মোবাইল হেলথ ক্যাম্প ইউপিডিএফের ৪ নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে মানিকছড়িতে অবরোধ চলছে কলাবতী শাড়ি আগামীতে দেশের বাইরে রপ্তানিতে ছেয়ে যাবে – শাহ্ মোজাহিদ রোয়াংছড়ি তুলাছড়ি পাড়ায় প্রতিবেশ পুনরুদ্ধারে পিআইসি’র কমিউনিটি চার্টার বিষয়ক মতবিনিময় বান্দরবানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬শ পরিবারকে শক্তি ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ নাইক্ষ্যংছড়িতে পাহাড় ধ্বসে শিশুসহ একই পরিবারের আহত ৪ বাান্দরবানে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বাল্যবিবাহ নিরোধকল্পে বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন করল গ্রীনহিল দি মারমা কো অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
রাঙ্গামাটি সিবলী বন বিহারে ৩০ লাখ টাকা আত্মসাত নিয়ে এলাকাবাসীর অভিযোগ

রাঙ্গামাটি সিবলী বন বিহারে ৩০ লাখ টাকা আত্মসাত নিয়ে এলাকাবাসীর অভিযোগ

রাঙ্গামাটি সংবাদদাতাঃ
রাঙ্গামাটি শহরে রাজমনি পাড়ায় উন্নয়ন বোর্ড কতৃক ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের ৩০ লক্ষ টাকা ব্যয়ের নির্মিত “সিবলী বন বিহার” এর কাজ ২০২০ সাল এসেও শেষ না হওয়ার এলাকাবাসী ক্ষোভ, বিহার নির্মাণ দ্রুত করা হোক এবং, বরাদ্ধকৃত টাকা আত্বসাতকারী বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জন্য আজ রবিবার দুপুরে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে চন্দ্র হংস চাকমা প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে ।
তিনি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানান, রাঙ্গামাটি রজিমনিপাড়া এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন গ্রহণ করুন। অত্যন্ত ক্ষোভ দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, এলাকার মানুষের ধর্ম পালনের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে  “সিবলী বন বিহার” মন্দির স্থাপনের জন্য প্রাকৃত মূল্য ৩০ লক্ষ টাকা টেন্ডার দেওয়া হয়। ভবন নির্মানের কাজ ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ২০২০ সাল শেষ পর্যায়ে এসেও কাজ সমাপ্ত হয়নি।
এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে গত মার্চ মাসে ২০২০ ইং, সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সাথে যোগাযোগ করা হলে জানা যায় ঠিকাদার উইটি মং মারমা টেন্ডারের জামানতের টাকা উত্তোলন করেছেন। কিন্ত প্রশ্ন হল বিহার পরিচালনা কমিটি এবং সুবিধাভোগীদের প্রত্যয়নপত্র এবং কাজ হস্তান্তর ছাড়া কিভাবে ঠিকাদার টাকা উত্তোলন করেছেন। তাহলে অফিস কেন টাকা উত্তোলনের অমুমতি দিল?
এলাকাবাসীর অভিযোগ ঠিকাদর কাজ শেষ না করে সব টাকা আত্বসাত করেছেন। এবিষয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীর মুজিবুল আলম এর সাথে বিহার পরিচলনা কমিটি যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, সামনে অর্থ বছরে কাজ সমাপ্ত করা হবে। কিন্তু প্রশ্ন হল বরাদ্ধ কৃত টাকা দিয়ে কাজ শেষ করা যেত, তাহলে টাকা গেল কোথায় ? কেন নতুন করে টেন্ডার দিতে হবে? জনগনের জন্য সরকারের বরাদ্ধ কৃত টাকা কে আত্বসাত করল ?
এলাকাবাসীর দাবি এর জন্য দায়ি ব্যক্তির বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক এবং সিবলী বন বিহার নির্মান কাজ অতি দ্রুত সমাপ্ত করা হোক।

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology