সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩, ১০:২৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কেএনএফ’র গুলিতে সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার নিহতের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল রাঙামাটি শহরে কদর বাড়ছে পাহাড়ী ফুল ঝাড়ু লামায় ধর্ষকের শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা লামায় কবি এমরানের “অনুভূতির সুর” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন থানচিতে মাসব্যাপী বিজিবি অভিযানে শতাধিক একর জমিতে পপিখেত ধংস অবৈধ গরু পাচার রোধে বিজিবি তৎপর তবে নিরব প্রশাসন লামা-আলীকদম সড়কে দুর্ঘটনায় নারী-শিশুসহ আহত ৯ নাইক্ষ্যংছড়ি  সীমান্তে চোরাই গরু আনতে গিয়ে মাইন  বিস্ফোরণে  যুবক আহত বাইশারীতে জেলা পরিষদের উদ্যোগে এতিম ও অসহায়দের মাঝে শীত বস্র বিতরণ কৃষকদের সহায়তা করতে বান্দরবানে কৃষি ঋণ মেলা শুরু হলো
রুমায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত শুভ বড়দিন

রুমায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত শুভ বড়দিন

মংহাইথুই মারমা;রুমা(বান্দরবান) প্রতিনিধি:
আজ ২৫ডিসেম্বর,শুভ বড়দিন। খ্রিস্টধর্মের প্রবর্তক যীশুর এইদিনে মাটির এ ধরাধামে আর্বিভাব ঘটে। প্রায় ২ হাজার ১৫বছর আগে এদিনে জেরুজালেমের বেথেলহেম শহরের এক গরিব কাঠুরের গোয়াল ঘরে কুমারী মাতা মেরির গর্ভে জন্ম নেন যীশু।
খ্রিস্টধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন,সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য,সুন্দর ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করার জন্য যীশুখ্রিস্টের জন্ম হয়। ধর্ম প্রবর্তকের জন্ম দিনটিকে খ্রিস্ট ধর্মালম্বীরা তাই ধর্মীয় নানা আচার ও উৎসবের মধ্য দিয়ে উদযাপন করে। এটি তাদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। তাই আজ বান্দরবান রুমা উপজেলার পাহাড়ে গ্রামে গঞ্জে বসবাসকৃত খ্রিস্টধর্মালম্বীদের নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে উদযাপন করেছে তারা।

বড়দিনের উৎসব ঘিরে সাধারণত যীশুর ভক্তরা আনন্দে উদ্বেলিত হয়। ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের ফল্গুধারা। নানা ধর্মীয় আচার পালিত হয়। বর্ণিল আলোকের রোশনাইয়ে হেসে ওঠে গির্জা ও ঘরদোর। যিশু গোয়াল ঘরে জন্মেছিলেন বলেই তার অনুসারীদের ঘরে ঘরে প্রতীকী গোশালা করা হয়।

সবচেয়ে বড় উৎসব হওয়ায় পারিবারিক,সামাজিক ও ধর্মীয় মেলবন্ধনও ঘটে। কোথাও ২৫ডিসেম্বর আগে যে ধর্মীয় পার্বণাদি শুরু হয়,তা চলে সপ্তাহব্যাপী। গির্জায় ধর্মীয় গান,কীর্তন,অতিথি আপ্যায়ন করা হয়। শিশুদের জন্য ক্রিসমাস পার্টিসহ নানা ধরনের আয়োজন থাকে। তাদের প্রধান আকর্ষণ হিসেবে থাকেন সান্তাক্লজ। সেই সঙ্গে চলছে বড়দিনের গানবাজনা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ইডেন ও লাইরুমপি পাড়া যৌথ ও বেথেল পাড়াসহ আরো অনেক গির্জা ও এ আশেপাশে রঙিন বাতি জ¦ালানোর প্রস্তুতি শেষ। গির্জার ভেতর বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে। আলোকসজ্জায় দৃষ্টিনন্দন করা হয়েছে ক্রিসমাস ট্রি। সন্ধ্যায় খ্রিস্টবলম্বীদের ধর্মীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান তুলে ধরা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। আজ সকাল থেকে কয়েক দফায় বড়দিনের প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology