শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
রাঙ্গামাটিতে দোলযাত্রা হোলি রঙের উৎসব পালিত বান্দরবানে উদযাপিত করল জাতীয় সমাজসেবা দিবস-২০২৩ বান্দরবান দলবনিয়া এলাকায় বন্যা দূর্গতদের মাঝে মোবাইল হেলথ ক্যাম্প ইউপিডিএফের ৪ নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে মানিকছড়িতে অবরোধ চলছে কলাবতী শাড়ি আগামীতে দেশের বাইরে রপ্তানিতে ছেয়ে যাবে – শাহ্ মোজাহিদ রোয়াংছড়ি তুলাছড়ি পাড়ায় প্রতিবেশ পুনরুদ্ধারে পিআইসি’র কমিউনিটি চার্টার বিষয়ক মতবিনিময় বান্দরবানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬শ পরিবারকে শক্তি ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ নাইক্ষ্যংছড়িতে পাহাড় ধ্বসে শিশুসহ একই পরিবারের আহত ৪ বাান্দরবানে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বাল্যবিবাহ নিরোধকল্পে বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন করল গ্রীনহিল দি মারমা কো অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
লামায় বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি : বন্যায় কবলিতরা বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে

লামায় বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি : বন্যায় কবলিতরা বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে

মংছিংপ্রু, লামাঃ
লামায় কয়েক দিন ধরে ভারি বৃষ্টির পর সৃষ্ট বন্যা এখন পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। সড়কের ওপর থেকে পানি নেমে যাওয়ায় আজ শুক্রবার লামা-আলীকদমে সড়ক যোগাযোগ অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে। আজ আশ্রয়কেন্দ্রে থেকে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে অনেকে।

পরিদর্শনে দেখা যায়, লামা বাজার এলাকা থেকে বন্যার পানি নেমে গেলেও এখনো নিম্নাঞ্চলের কয়েকশ ঘরবাড়ি পানির নিচে রয়েছে। লামা পৌর এলাকায় চারটি আশ্রয়কেন্দ্র এখনও অব্যাহত আছে। আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও খিচুড়ি সরবরাহ করেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, জেলা পরিষদ সদস্য ফাতেমা পারুল ও মেয়র মো. জহিরুল ইসলাম।

৫দিন টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সৃষ্ট বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন, উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, লামা পৌর মেয়র মো. জহিরুল ইসলাম। এদিকে বান্দরবান জেলা পরিশদ সদস্য ফাতেমা পারুল আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে অবস্থানকারীদের খোঁজ-খবর নিয়েছে। তিনি জানান, বন্যাকবলিতদের জেলা পরিষদ পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেওয়া জন্য ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করার আশ্বাস দেন।

লামা পৌরসভার মেয়র মো. জহিরুল ইসলাম জানান, অতি বর্ষণে লামা পৌরসভায় প্রায় দেড় হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। তাদের খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। মাতামুহুরি নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

লামা উপজেলার নির্বাহী অফিসার নূর এ জান্নাত রুমি জানান, ভারি বর্ষণে লামা পৌরসভার অধিকাংশ এলাকা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। চারটি আশ্রয়কেন্দ্রে অসংখ্য মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। দুর্গতদের জন্য শুকনো খাবার ও খিচুড়ি সরবরাহ করা হয়েছে।

বন্যার কবল থেকে পৌরবাসীকে রক্ষার জন্য মাতামুহুরী নদীর গতি পরিবর্তন ও ড্রেজিং করার জোর দাবি জানান মেয়র।

ভালো লাগলে সংবাদটি শেয়ার করুন....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2018 Bandarban Pratidin.com
Design & Developed BY CHT Technology